1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১০:১৩ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ফেলিক্সের গোলে বার্সেলোনার কষ্টার্জিত জয়

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৯ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : লা লিগার ম্যাচে শনিবার রাতে কাদিসের বিপক্ষে শুরু থেকেই বল দখলে পিছিয়ে ছিল বার্সেলোনা। এ সুযোগে একাধিকবার গোলের সুযোগ তৈরি করে কাদিস। তবে কাজের কাজ কিছুই করতে পারেনি তারা। কিন্তু আসল কাজটি ঠিকই করেন কাতালান ফরোয়ার্ড জোয়াও ফেলিক্স। তার দুর্দান্ত এক গোলের কষ্টার্জিত জয় নিয়ে প্রতিপক্ষের মাঠ থেকে ফিরেছে ন্যু-ক্যাম্পের ক্লাবটি। এ জয়ে ৭০ পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে আছে বার্সেলোনা। এদিনই আরেক ম্যাচে মায়োর্কাকে ১-০ গোলে হারানো রিয়াল মাদ্রিদ ৭৮ পয়েন্ট নিয়ে আছে চূড়ায়।

শনিবার রাতে কাদিসের বিপক্ষে ১-০ গোলে জেতে বার্সেলোনা। স্পেনের শীর্ষ লিগে টানা ১০ ম্যাচে অপরাজিত থাকল শিরোপাধারীরা।

কাদিসের বিপক্ষে শনিবার বার্সেলোনার একাদশে ছিলেন না প্রথম পছন্দের অনেকেই। তাই মাঠের ফুটবলে স্বাভাবিকভাবেই এর প্রভাব পড়ে। ৬২ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য শট নিল ১২টি, কেবল দুটি থাকল লক্ষ্যে। অন্যদিকে কাদিস ১৪ শটের তিনটি রাখতে পারে লক্ষ্যে।

আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে শুরু থেকে জমে ওঠে ম্যাচ। তবে ভালো সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না কোনো দল। রক্ষণের বাধা এড়িয়ে নিতে পারছিল না গোলরক্ষকের পরীক্ষা। ২১তম মিনিটে গোলের প্রথম সম্ভাবনা জাগান হাভি এর্নান্দেস। কাদিস ডিফেন্ডারের বুলেট গতির শট কাছের পোস্টে ফিরিয়ে দেন মার্ক-আন্ড্রে টের স্টেগেন। সতীর্থের পা ঘুরে বল পেয়ে একটু পরে শট নেন হুয়ানমি। তবে জটলায় একজনের গায়ে লেগে খুবই মন্থর গতিতে যায় বার্সেলোনা গোলরক্ষকের গ্লাভসে।

তবে ৩৯তম মিনিটে চমৎকার ওভারহেড কিকে বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেন ফেলিক্স। কর্নার থেকে দুই জনের কড়া পাহাড়ার মধ্যেও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড কাছের পোস্ট ঘেঁষে বল জালে পাঠান। একটু দেরিতে প্রতিক্রিয়া দেখানো কাদিস গোলরক্ষক পাননি বলেন নাগাল। লক্ষ্যে এটাই ছিল সফরকারীদের প্রথম শট।

চার মিনিট পর একটুর জন্য দ্বিগুণ হয়নি ব্যবধান। সের্হি রবের্তোর হেডে বল পেয়ে দূরের পোস্টে শট নেন ফের্মিন লোপেস। গোলরক্ষক পরাস্ত হলেও বল যায়নি জালে, গোললাইন থেকে ফিরিয়ে দেন ভিক্তর চুস্ত।

যোগ করা সময়ের প্রথম মিনিটে বার্সেলোনার রক্ষণ লাইনের নিচে বল প্রায় পেয়েই যাচ্ছিলেন হুয়ানমি। বিপদ দেখে দ্রুত বেরিয়ে এসে বল নিয়ন্ত্রণ নেন টের স্টেগেন। এগিয়ে থাকার স্বস্তি নিয়ে বিরতিতে যায় বার্সেলোনা।

এদিকে দ্বিতীয়ার্ধের নবম মিনিটে সফরকারীদের জালে বল পাঠান হুয়ানমি। তবে তিনি অফসাইডে থাকায় মেলেনি গোল। তিন মিনিট পর খুব কাছে থেকেও হেড লক্ষ্যে রাখতে পারেননি চুস্ত।

৬১তম মিনিটে দ্বিতীয় গোল প্রায় পেয়েই যাচ্ছিলেন ফেলিক্স। অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ থেকে ধারে বার্সেলোনায় খেলা পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের শট বেরিয়ে যায় পোস্ট ঘেঁষে।

৭৮তম মিনিটে বদলি নামার পরের মিনিটে টের স্টেগেনকে কঠিন পরীক্ষায় ফেলেন দাইদিয়ে সামাসেকৌ। ডি-বক্সের বাইরে থেকে বুলেট গতির শট নেন তিনি। দারুণ দক্ষতায় ঝাঁপিয়ে এক হাতে জালে যাওয়া ঠেকিয়ে দেন বার্সেলোনা গোলরক্ষক।

শেষ দিকে প্রবল চাপ তৈরি কররেও বার্সেলোনার রক্ষণ ভাঙতে পারল না কাদিস। লিগে টানা ছয় ম্যাচে জাল অক্ষত রাখল শিরোপাধারীরা।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..